কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হান সেনের অভিযোগ, থাইল্যান্ড কম্বোডিয়ান সীমান্তে স্থানীয়দের ‘ভূতের আওয়াজ’ ও বিমানের ইঞ্জিনের শব্দের মাধ্যমে রাতভর আতঙ্ক তৈরি করছে। মানবাধিকার কমিশন মনে করছে, এটি এক ধরনের মানসিক যুদ্ধ।
গত জুলাইয়ে যুদ্ধবিরতি স্বাক্ষরিত হলেও সীমান্তে নতুন এই ‘সাউন্ড হামলা’ আবার উত্তেজনা ছড়াচ্ছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, লাউডস্পিকার থেকে ধ্বনিসংকেত তাদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে, উদ্বেগ ও শারীরিক অস্বস্তি তৈরি করছে। কমিশন সতর্ক করেছে, এমন কর্মকাণ্ড দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে আরো তীব্র করতে পারে।
এদিকে, থাই সরকার এখনো এই অভিযোগের প্রতিক্রিয়া দেয়নি। কম্বোডিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই বিষয়টি মালয়েশিয়ার কাছে তুলে ধরেছে, যিনি যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করেছিলেন।