নিজস্ব প্রতিবেদক
বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন অক্সিজেন কয়লার ঘর এলাকার বাসিন্দা ভুক্তভোগী মোঃ জয়নাল নামে এক ব্যক্তিকে সাংবাদিক নামধারী একটি সঙ্গবদ্ধ চক্র , ভুক্তভোগী মোঃ জয়নাল নামে ব্যক্তিকে,বায়েজিদ অক্সিজেন স্টারসিপ গলি থেকে মারধর করে ৩০ হাজার টাকা নিয়ে নে পরবর্তীতে এলাকা থেকে মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করেছিল পরবর্তীতে, অটোরিকশা যুগে নিয়ে যাই,নয়ারহাট এলাকায় সাংবাদিক নামধারী মোঃ সাঈদ , ওয়াহেদ আলম এর অফিসে, সেখানে আনুমানিক রাত একটা পর্যন্ত ভুক্তভোগী জয়নালকে আটক করে রাখিয়া সঙ্গে থাকা ৩০ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল রাখিয়া পরবর্তীতে ভুক্তভোগী জয়নাল কে মোবাইলে বারণ করেন উল্টাপাল্টা কথা বলে স্বীকারত্ব নেন, একপর্যায়ে ভুক্তভোগী মুঠোফোন তার বউ এর সাথে কয়েকটি ভালবাসার বন্ধনে ভিডিও থাকে, ওই ভিডিও গুলো আসামিদের মোবাইলে ধারণ করেন সারারাত বল অফিসে বেঁধে রাখেন পরবর্তীতে ভুক্তভোগী জয়নালকে ছেড়ে দেয় আসামিরা
একদিন পর আবারও ভুক্তভোগী মোঃ জয়নালকে আবারো মুঠোফোনে কল দেন ভিডিও ছেড়ে দেবে বলে হুমকি দেন এখন কি কিছু টাকা দাবি করে আসামিরা,বলে টাকা না দিলে , জাহাঙ্গীর আলমের ব্যক্তিগত মোবাইলে থাকা , পার্সোনাল ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছড়িয়ে দিবে বলে,তারপর ভুক্তভোগী জয়নাল বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করার পর পুলিশের সহযোগিতায় চিহ্নিত চাঁদাবাজদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় ও ভুক্তভোগী জয়নালবাদী হয়ে নগরীর বায়েজিদ থানায় একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে থানা পুলিশের অভিযানে অফিসার ইনচার্জ মোঃ আরিফুর রহমান এর নেতৃত্বে এসআই মোঃ বেলাল হোসাইন সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স এর সহযোগিতায় বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন স্টারশীপ গলিতে হইতে অভিযান পরিচালনা করিয়া আসামিদের গ্রেপ্তার করেন , আসামিরা হলেন , মোঃ মুন্না হোসেন রনি , মোঃ ফাহিম ,
হাটহাজারী থানা দিন মদিনা ঘাট পুলিশ ফাঁড়ি বুড়িরচর এলাকার সরজমিন বার্তা'র নামধারী সাংবাদিক মোহাম্মদ জসিমের ছেলে দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী মিজানুর রহমান সাঈদ ও তার সহযোগী ওয়াহিদ সহ মোট ০৪ জন ও অভিযান চলাকালীন সময় হাতেনাতে তৎক্ষণিক তাদের হেফাজত হইতে ১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেন পুলিশের টিম
বায়েজিদ বোস্তামী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আরিফুর রহমান বলেন, আসামীরা এলাকার চিহ্নিত চাঁদাবাজ , আসামীদের নামে বায়েজিদ বোস্তামী থানায় একটি মামলা নং-৩৭, গত ১৬/০৫/২০২৫ইং, তারিখে ধারা- ১৪৩/৩২৩/৩৪১/৩৮৫/৩৭৯/৫০৬ পেনাল কোড ১৮৬০ মূলে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।